Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2022

40.পুরুষের জীবনে স্বপ্নদোষ

প্রতিটি পুরুষের জীবনে স্বপ্নদোষের ব্যাপারটি ঘটে থাকে । এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে নারীরও ! জীবনে   এটি ঘটবেই । প্রথম প্রথম অনেক ছেলে বুঝতে পারে না এটা কি হলো ! রাতে ঘুমানোর পরে গভীর নিদ্রায় গিয়ে পুরুষ স্বপ্নে যৌনতার নানা বিষয় দেখতে পায় । হয়ত সে দেখে সে কারও সাথে যৌনমিলন করছে । অথবা যৌনতাসংশ্লিষ্ট নানা ব্যবহারিক আচার - আচরণ দেখতে পায় ।

39.লেসবিয়ানিজম এবং হোমোসেক্সুয়ালিটি

প্রতিটি দেশে মোট জনসংখ্যার কমপক্ষে শতকরা তিন থেকে পাঁচজন সমকামী । সমকামিতা পুরুষ এবং নারীর একপ্রকার মনোদৈহিক এবং আবেগঘটিত বহিঃপ্রকাশ । অনেকে আবার সমকামিতা এবং উভকামিতা পছন্দ করে ।

38.ভোরবেলা যৌন মিলন

বিবাহিত নারী - পুরুষ তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী যে - কোন সময়ই মিলিত হতে পারেন । তবে আপনি জানেন কি যে ভোরবেলার যৌনমিলনের ক্ষেত্রে রয়েছে বেশকিছু স্বাস্থ্যকর দিক ! সকালবেলার যৌনমিলন শরীরের সঙ্গে মনও ভাল রাখে৷ একটি সমীক্ষাতে এ তথ্য উঠে এসেছে৷ লন্ডনের বেলফাস্টের কুইন্স ইউনিভার্সিটি ওই সমীক্ষাটি পরিচালিত করেছে । সমীক্ষায় জানা গেছে , সপ্তাহে তিনদিন যদি ভোরবেলা যৌন মিলন করা যায় , তাহলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অর্ধেক কমে যায় । আর যদি এটি ঠিকমত করা যায় তাহলে হাইব্লাডপ্রেশারের মতো মারাত্মক রোগ সারাতেও সাহায্য করে৷

37.প্রশ্নোত্তর

প্রশ্নঃ - আমার স্বামীর হাইপারটেনশন রয়েছে । ডাক্তার বলেন , এটি যৌনজীবন কোনো প্রভাব ফেলবে না । ব্যাপারটি সঠিক কি - না জানতে চাই । উত্তরঃ - আসলে কী ধরনের ওষুধ আপনার স্বামী খাচ্ছেন সেটি একটি ব্যাপার । হাইপারটেনশনের সাথে যদিও যৌনতার তেমন সম্পর্ক নেই তবুও অনেকক্ষেত্রে এই জাতীয় সমস্যা যৌনজীবনকে নিস্তেজ করে ফেলতে পারে ।  

36.পুরুষের লিঙ্গের দৃঢ়তা নষ্ট

কোন্ পুরুষের প্রাথমিক পুরুষত্বহীনতা হবে তা আগে থেকে বলা যায় না । আবার কেউ অন্যকে শেখাতে পারে না লিঙ্গ উত্থানের বিষয়টিও । লিঙ্গের উত্থান একটি প্রাকৃতিক অবস্থা । রেসপিরেটোরি , সারকুলেটরি এবং স্নায়ুবিক কারণে লিঙ্গ উত্থিত হয় । কিন্তু আসল কারণটি হলো প্রাকৃতিক । তবে অনেক ক্ষেত্রে যৌন - মনোদৈহিক সামাজিক কারণেও অনেকের পুরুষত্বহীনতা হতে পারে । যে কারণগুলি পুরুষত্বহীনতার জন্য স্বাভাবিকভাবে দায়ী সেগুলো হলো –

35.পুরুষের যৌন অক্ষমতা

  পুরুষের দুর্বলতা বলতে যৌন অক্ষমতা বা যৌন আচরণে অতৃপ্তি , যৌন অসন্তোষ ইত্যাদি বোঝানো হয়ে থাকে । মূলত যৌন আচরণের যে দিকটি পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তা হলো পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা । এটিকে আমরা অনেক সময় ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে থাকি । অবশ্য মেডিকেল টার্ম হিসেবে একে ইম্পোটেন্স বা পুরুষত্বহীনতাও বলা হয়ে থাকে । একজন পুরুষ যখন যৌনসঙ্গম বা যৌনমিলনের জন্য মনোশারীরিকভাবে প্রস্তুতি লাভ করে তখন যদি তার লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ সঙ্গমের জন্য উপযুক্তভাবে উত্থিত না হয় তবে তা তার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক । সন্তোষজনকভাবে সেক্স করার জন্য ইরেকশন বা লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান একটি বাধ্যতামূলক আচরণ ।

34.পুরুষের গোপনাঙ্গের আকার

ব্রিটিশ জার্নাল অব ইউরোলজিতে সম্প্রতি এক রিসার্চের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে । এটি রীতিমতো চমকপ্রদ এবং মানব - ইতিহাসসহ চিকিৎসাশাস্ত্রে নতুন এক তথ্য সন্নিবেশিত হয়েছে এই গবেষণার দ্বারা । ব্রিটিশ জার্নাল অব ইউরোলজিতে ‘ এম আই নরমাল …’ শিরোনামে বিস্তর গবেষণাধর্মী এক রিসার্চের ফলাফল প্রকাশিত হয় ।

33.নারীর প্রায় পুরো শরীরটিই স্পর্শকাতর

আগের বিভিন্ন লেখায় বর্ণনা করা হয়েছে যে , মেয়েদের দেহে শুধুমাত্র যোনী , স্তন আর নিতম্বই তাদের একমাত্র যৌনস্পর্শকাতর অঙ্গ নয় । বলতে গেলে নারীর প্রায় পুরো শরীরটিই স্পর্শকাতর । আর এর মধ্যে কিছু কিছু স্থান রয়েছে যেগুলোতে আদর পেলে তারা চূড়ান্ত উত্তেজনার দিকে তড়িৎগতিতে অগ্রসর হয় । তবে ছেলেদের দেহেরও শুধুমাত্র লিঙ্গই একমাত্র যৌন অঙ্গ নয় । এই অত্যাধুনিক যুগে ১০ - ১২ বছরের ছেলে - মেয়েরা পর্যন্ত জেনে যাচ্ছে কীভাবে সেক্স করতে হয় ।

32.আপনার সঙ্গী ভার্জিন কি-না?

ভার্জিন হবার লক্ষণসমূহ কী কী ? আসুন এবার কিছু ভুল ধারণা ভাঙা যাক । জেনে নিই ভার্জিন বা কুমারী মেয়ে চেনার উপায় । কিন্তু কীভাবে চিনবেন বা বুঝবেন যে আপনার সঙ্গী ভার্জিন কি - না ? ভার্জিন হবার লক্ষণ

31.কীভাবে নারীরা মিলনের জন্য দ্রুত প্রস্তুত হতে পারে

সহবাসে নারীদের কীভাবে উত্তেজিত করা যায় , এ সংক্রান্ত অনেক আর্টিকেল রয়েছে । নারীকে যৌনমিলনে জাগিয়ে তোলার জন্য পুরুষদের কিছু কলাকৌশল অবলম্বন করা উচিত । এতে করে নারীরা মিলনের জন্য দ্রুত প্রস্তুত হতে পারে । আর এভাবে সন্তুষ্ট হতে পারে দুজনেই । এখানে এ সংক্রান্ত কিছু টিপস আপনার জন্য তুলে ধরা হলো -

30.নারীর যোনী এবং স্তনযুগল

অন্যান্য অঙ্গ - প্রত্যঙ্গের বাইরে পুরুষের চেয়ে নারীর স্বতন্ত্র কিছু যৌনাঙ্গ রয়েছে । প্রথমত , এটি হচ্ছে স্তন বা ব্রেস্ট । নারীর স্তনযুগল একই সাথে নারীত্বকে ফুটিয়ে তোলার পাশাপাশি এটি যৌনজীবনে এবং মাতৃত্বকালীন সময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে । নারীর নারীত্ব পূর্ণমাত্রায় ফুটে ওঠে তার স্তনের বিকাশের সাথে সাথে । পুরুষের নারীর মতো স্তন নেই তবে স্তনের স্পর্শে পুরুষও আবেদিত বা উত্তেজিত হয় ।

29.নারীর জরায়ু, পেলভিস, ওভারি

নারীকে পুরুষের চাইতে আরও যে বিষয়টি স্বতঃস্ফূর্তভাবে পৃথক করেছে , তা হলো নারীর অভ্যন্তরীণ যৌনাঙ্গ , তথা যোনী । পুরুষের লিঙ্গ বহিঃমুখী অথচ নারীর যৌন - লিঙ্গ নেই , তবে যৌনাঙ্গ হিসেবে রয়েছে যোনী । এই যোনীর মাধ্যমেই নারী পুরুষের সাথে যৌনমিলনে মিশে যায় । যোনী যৌন - উত্তেজনার সময় পিচ্ছিল হয়ে ওঠে । কেননা যৌন - উত্তেজনার সময় নারীর ভেতর তরলের ক্ষরণ হতে থাকে । নারীর যৌনাঙ্গ স্বাভাবিক আকারে ৯ সেন্টিমিটার অর্থাৎ প্রায় সাড়ে তিন ইঞ্চি ।

28.উর্বর সময়

মাসিক ঋতুচক্রের মাঝামাঝি ( অর্থাৎ ১৪ দিনের মাথায় ) লুটিনাইজিং হরমোন (LH) ক্ষরণের ৩৬ - ৩৮ ঘণ্টার মধ্যে ডিম্বকোষ (Ovum) নির্গত হয় । এ সময় ডিম্বকোষ যদি ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে উপযুক্তসংখ্যক শুক্রকোষ পায় তবে তার একটির সাথে মিলিত হয়ে সন্তান দিতে পারে । ডিম্বকোষটি জীবিত থাকে আরও প্রায় ৩৬ ঘণ্টা অর্থাৎ ডিম্বকোষের আয়ু সর্বমোট ৭২ ঘণ্টা বা তিনদিন । অন্যদিকে যৌনমিলনের পর জরায়ু তথা ডিম্বনালীতে প্রবেশের পর শুক্রকোষও (Spermatorza) জীবিত থাকতে পারে সর্বাধিক ৭২ ঘণ্টা । তাই ২৮ দিনের মাসিক ঋতুচক্রের মাঝামাঝি মোট প্রায় ১২০ ঘণ্টা ( ৫ দিন ) হচ্ছে উর্বর সময় , এই সময় যৌনমিলন হলে সন্তানের জন্ম হতে পারে ।